বাংলা নববর্ষ মানেই নতুন আশার আলো, নতুন করে পথচলার অঙ্গীকার। ১৪৩২ বঙ্গাব্দের এই বৈশাখে ঢাকা শহরের ব্যস্ততার ভেতর এক ব্যতিক্রমী বিকালের সাক্ষী হয়েছিল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। সে পাঠকমেলার আয়োজন ছিল শুধুই বইয়ের উৎসব নয়, ছিল এক মানবিক উদ্যোগ, যেখানে ছিন্নমূল শিশুদের হাতে তুলে দেওয়া হয় শিক্ষাসামগ্রী, ভালোব
বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে বাংলা একাডেমিতে সাত দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা শুরু হয়েছে। কারিগরদের হাতে বানানো দেশি কাঁচামালে তৈরি পণ্য মেলায় স্থান পেয়েছে। মাটির তৈরি অনিন্দ্যসুন্দর মৃৎশিল্পের বিভিন্ন ধরনের খেলনা ও শৌখিন জিনিসপত্র পাওয়া যাচ্ছে। তারা সুঁই-সুতা দিয়ে হাতের নিখুঁত কাজ ফুটিয়ে তুলেছেন শাড়ি, সেলোয়ার
ঔপনিবেশিক এবং বৈশ্বিক প্রভাবের কারণে আজকাল বাংলা দিন, মাস বা বছর তেমন একটা অনুসৃত হয় না। অথচ বাংলা নববর্ষ অর্থাৎ পহেলা বৈশাখ বিপুল উৎসাহ ও উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে পালিত হয়। নববর্ষ পালনের বিষয়-আশয় ও পদ্ধতি নিয়ে বিতর্কও প্রচুর। তাছাড়া বাংলা নববর্ষকে যারা বাঙালিত্বের অপরিহার্য ও আবশ্যিক উৎসব বলে প্রচার করে
বাংলা নববর্ষ উপলক্ষ্যে বৈশাখের দ্বিতীয় দিন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার কুলিকুন্ডা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে আয়োজন করা হয়েছে ঐতিহ্যবাহী শুঁটকি মেলার। বুধবার মেলাটি শেষ হবে।